পাকা চুল কালার করলে যেমন কম বয়সী লুক আসে তেমনি হেয়ার কাট্, কালার আর স্টাইলের মাধ্যমেও বয়স কমানো সম্ভব। এমন কয়েকটি হেয়ার স্টাইল জেনে নিন।
স্টাইল ১: সামনের চুল একসঙ্গে উল্টা ক্রাউন পার্টে (মাথার ওপর) পনিটেল করে বাকি পেছনের চুল খোলা রাখা।
স্টাইল ২: পনিটেল পার্টের চুলে ‘অ্যাফ্রিকান ব্রেইড” অর্থাৎ খুব সরু সরু বিনুনি বেঁধে নিচে ফিক্সার স্প্রে করে দিতে হবে। ওপর থেকে ঝুলবে একগোছা সরু সরু বিনুনি যার কালার থাকবে ন্যাচারাল আর নীচের খোলা অংশে থাকবে ফ্যাশন কালার।
স্টাইল ৩: পুরো খোলা চুল। ঘাড়ের কালার্ড হেয়ার দু কানের পাশ থেকে বেরিয়ে সামনে আসবে।
স্টাইল ৪ : সামনের সব চুল (কানের পাশ পর্য্যন্ত) একসাথে নিয়ে ‘টপনট’ করে নীচের কালার্ড হেয়ার তাতে জড়িয়ে ইউপিন দিয়ে সিকিওরড্ করে দিলে ‘মেসি বান’ হবে।
স্টাইল ৫: স্টেপকাট চুল থাকলে ওপরের পার্টের চুল পনিটেল করলে দারুণ লাগবে। এই সমস্ত স্টাইল করার আগে আয়রনিং করে চুল স্ট্রেট করে নিলে তবেই এই লুকস্গুলো আসবে। ন্যাচারাল কার্লি হেয়ারেও একইরকম সব স্টাইল করা যাবে, তবে তা দেখতে হবে একটু আলাদা। সেটাও আর একরকম সুন্দর।
স্টাইল ৬: ‘ককস্ টেল’। স্টাইল-ওয়েভি হেয়ার হলে চুলের নীচের পার্টে ৩-৪ ইঞ্চি একই শেডের লাইট ও ডার্ক কালার করতে হবে। পার্টিং করে একেক ভাগে একেকটা কালার অ্যাপ্লাই করলে এই এফেক্ট আসবে। ‘ককস্ টেল’ করার জন্য পুরো চুল ক্রাউন পার্টে (মাথার ওপর) তুলে টুইস্ট করিয়ে করিয়ে (কালার করা পার্ট ছেড়ে দিয়ে) ক্যাচার লাগিয়ে সিকিওরড্ করতে হবে। এবার কালার্ড হেয়ারগুলো মডেলের স্টাইলের মত করে চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে হবে। প্রয়োজনে ইউপিন লাগতে পারে।
স্টাইল ৭ : এইরকম কালার্ড হেয়ার খুলে রাখলেও দারুণ দেখায়। আর যদি আয়রনিং করে নেন সে স্টাইল আরো মড্ লাগে।
স্টাইল ৮ : কালার্ড এন্ডস্ চুল পনিটেল করলে বয়সের থেকে অনেক ইয়াং দেখায়। সূএ:ডেইলি-বাংলাদেশ