মাঠে ব্যস্ত সময় প্রার্থীদের

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জের তিনটি আসনে জোট-মহাজোটের সম্ভাব্য প্রার্থীরা মাঠপর্যায়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। মনোনয়ন পাওয়ার জন্য কেন্দ্রে জোর লবিং চালাচ্ছেন তারা। কদর বেড়েছে তৃণমূলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের। পাশাপাশি ডিজিটাল ব্যানার, পোস্টার ও বিলবোর্ড টানিয়ে প্রার্থিতার জানান দিচ্ছেন অনেকে। নিজ নিজ এলাকায় গণসংযোগ ও সভা-সমাবেশ করছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। বিভিন্ন ধর্মীয়, পারিবারিক ও সামাজিক আচার-অনুষ্ঠানে যোগদান করছেন অনেকে।

 

বর্তমান রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে গোপালগঞ্জে বিএনপির চেয়ে জাতীয় পার্টি ও অন্যান্য দল অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে। জাতীয় পার্টির     প্রার্থীরা বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও বিল বোর্ড টানিয়ে তাদের প্রার্থিতার জানান দিচ্ছেন। বিএনপির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড না থাকলেও প্রতিটি আসনেই একাধিক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। তবে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিতে এ সমস্যা নেই। এ ছাড়া ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ-ইনু) বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। গোপালগঞ্জ জেলার পাঁচটি উপজেলা নিয়ে তিনটি সংসদীয় আসন। আসনগুলো বরাবরই আওয়ামী লীগের দখলে রয়েছে। দেশের অন্যান্য আসনের তুলনায় রাজনৈতিক কারণে গোপালগঞ্জের আসনগুলো একটু ব্যতিক্রম। কারণ গোপালগঞ্জ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম স্থান। এলাকার মানুষ মনেপ্রাণে বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসে। সে কারণে মানুষ প্রার্থীর বিচার না করে বঙ্গবন্ধুর নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আত্মতৃপ্তি লাভ করে। জানতে চাইলে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান বলেন, আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও দলীয় পার্লামেন্টারি বোর্ড সিদ্ধান্ত নিয়ে যাকে মনোনয়ন দেবে আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে তাকে বিজয়ী করতে কাজ করব। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শরীফ রফিকুজ্জামান জানান, আমাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন ও মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারকৃত সব নেতা-কর্মীর নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। তাহলে আগামী নির্বাচনে আমরা অংশগ্রহণ করব।

 

গোপালগঞ্জ (কাশিয়ানীমুকসুদপুর) : এ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান। আগামীতেও তিনি এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জোর দাবিদার। এ ছাড়া এখানে দলীয় মনোনয়ন চান গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি খন্দকার মনজুরুল হক লাবলু। বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রাপ্তির দৌড়ে এগিয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহসম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা সেলিমুজ্জামান সেলিম। এ ছাড়া আরও যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তারা হলেন, সাবেক এমপি এফ ই শরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এইচ খান মঞ্জু।

 

এ আসনে বিএনপির চেয়ে জাতীয় পার্টি অনেকটা ভালো অবস্থানে রয়েছে। জাতীয় পার্টি থেকে প্রার্থী হিসেবে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে, তারা হলেন কাশিয়ানী উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা আবদুল মান্নান শেখ মুন্নু। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হিসেবে আছেন ইসলামী আইনজীবী পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা মিজান মুন্সী। এ ছাড়া মুকসুদপুর উপজেলা জাসদ-ইনু সভাপতি ফায়েকুজ্জামান দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেতে পারেন।

 

গোপালগঞ্জ (গোপালগঞ্জকাশিয়ানী) : এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হবেন দলীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। তিনি ৪০ বছরের অধিক সময় ধরে এ আসনের সংসদ সদস্য। বিএনপি থেকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তারা হলেন- জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শরীফ রফিকুজ্জান, সাবেক এমপি এফ ই শরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এইচ খান মঞ্জু, সাইফুর রহমান নান্টু এবং জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান পিনু। জাতীয় পার্টি থেকে দলের কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান শেখ আলমগীর হোসেনের নাম শোনা যাচ্ছে। ইসলামী আন্দোলনের জেলা সাধারণ সম্পাদক তছলিম হোসাইন দলীয় প্রার্থী হতে পারেন। জাসদ (ইনু) গোপালগঞ্জ জেলার সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মাসুদুর রহমান দলীয় মনোনয়ন পেতে পারেন।

 

গোপালগঞ্জ (টুঙ্গিপাড়াকোটালীপাড়া) : গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়া আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দলের তৃণমূল পর্যায় থেকে শেখ হাসিনাই আগামী সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী চূড়ান্ত। এখানে আওয়ামী লীগের অন্য কোনো প্রার্থী নেই। অন্যান্য দলেরও এখানে কোনো শক্ত প্রার্থী নেই। বিএনপিসহ ১৮-দলীয় জোটের মধ্যে স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এস এম জিলানী ও টুঙ্গিপাড়ার মাস্টার আফজাল হোসেনের নাম শোনা যাচ্ছে। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতা ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শেখ মারুফ। এ ছাড়া কোটালীপাড়া উপজেলা জাসদ (ইনু) সভাপতি অরুন চন্দ্র সাহার নাম দলীয় প্রার্থী হিসেবে শোনা যাচ্ছে। সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি ঘটনারই বিচার হবে: মির্জা ফখরুল

» খালাস পেলেন ফখরুল, খসরু ও রিজভী

» বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হয়ে যুবকের মৃত্যু

» প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

» ইরান ইস্যুতে ফোনালাপ করবেন বাইডেন-নেতানিয়াহু

» ‘দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে পূর্ব সতর্কীকরণ ব্যবস্থার উন্নয়ন করছে সরকার’

» বিকেলে নাশতায় রাখুন চিকেন বাটার ফ্রাই

» অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল

» রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে জামায়াতের একগুচ্ছ প্রস্তাবনা

» বাসের ধাক্কায় অটোরিকশায় থাকা নারী পোশাক শ্রমিক নিহত

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

মাঠে ব্যস্ত সময় প্রার্থীদের

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জের তিনটি আসনে জোট-মহাজোটের সম্ভাব্য প্রার্থীরা মাঠপর্যায়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। মনোনয়ন পাওয়ার জন্য কেন্দ্রে জোর লবিং চালাচ্ছেন তারা। কদর বেড়েছে তৃণমূলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের। পাশাপাশি ডিজিটাল ব্যানার, পোস্টার ও বিলবোর্ড টানিয়ে প্রার্থিতার জানান দিচ্ছেন অনেকে। নিজ নিজ এলাকায় গণসংযোগ ও সভা-সমাবেশ করছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। বিভিন্ন ধর্মীয়, পারিবারিক ও সামাজিক আচার-অনুষ্ঠানে যোগদান করছেন অনেকে।

 

বর্তমান রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে গোপালগঞ্জে বিএনপির চেয়ে জাতীয় পার্টি ও অন্যান্য দল অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে। জাতীয় পার্টির     প্রার্থীরা বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও বিল বোর্ড টানিয়ে তাদের প্রার্থিতার জানান দিচ্ছেন। বিএনপির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড না থাকলেও প্রতিটি আসনেই একাধিক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। তবে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিতে এ সমস্যা নেই। এ ছাড়া ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ-ইনু) বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। গোপালগঞ্জ জেলার পাঁচটি উপজেলা নিয়ে তিনটি সংসদীয় আসন। আসনগুলো বরাবরই আওয়ামী লীগের দখলে রয়েছে। দেশের অন্যান্য আসনের তুলনায় রাজনৈতিক কারণে গোপালগঞ্জের আসনগুলো একটু ব্যতিক্রম। কারণ গোপালগঞ্জ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম স্থান। এলাকার মানুষ মনেপ্রাণে বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসে। সে কারণে মানুষ প্রার্থীর বিচার না করে বঙ্গবন্ধুর নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আত্মতৃপ্তি লাভ করে। জানতে চাইলে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান বলেন, আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও দলীয় পার্লামেন্টারি বোর্ড সিদ্ধান্ত নিয়ে যাকে মনোনয়ন দেবে আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে তাকে বিজয়ী করতে কাজ করব। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শরীফ রফিকুজ্জামান জানান, আমাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন ও মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারকৃত সব নেতা-কর্মীর নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। তাহলে আগামী নির্বাচনে আমরা অংশগ্রহণ করব।

 

গোপালগঞ্জ (কাশিয়ানীমুকসুদপুর) : এ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান। আগামীতেও তিনি এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জোর দাবিদার। এ ছাড়া এখানে দলীয় মনোনয়ন চান গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি খন্দকার মনজুরুল হক লাবলু। বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রাপ্তির দৌড়ে এগিয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহসম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা সেলিমুজ্জামান সেলিম। এ ছাড়া আরও যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তারা হলেন, সাবেক এমপি এফ ই শরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এইচ খান মঞ্জু।

 

এ আসনে বিএনপির চেয়ে জাতীয় পার্টি অনেকটা ভালো অবস্থানে রয়েছে। জাতীয় পার্টি থেকে প্রার্থী হিসেবে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে, তারা হলেন কাশিয়ানী উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা আবদুল মান্নান শেখ মুন্নু। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হিসেবে আছেন ইসলামী আইনজীবী পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা মিজান মুন্সী। এ ছাড়া মুকসুদপুর উপজেলা জাসদ-ইনু সভাপতি ফায়েকুজ্জামান দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেতে পারেন।

 

গোপালগঞ্জ (গোপালগঞ্জকাশিয়ানী) : এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হবেন দলীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। তিনি ৪০ বছরের অধিক সময় ধরে এ আসনের সংসদ সদস্য। বিএনপি থেকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তারা হলেন- জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শরীফ রফিকুজ্জান, সাবেক এমপি এফ ই শরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এইচ খান মঞ্জু, সাইফুর রহমান নান্টু এবং জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান পিনু। জাতীয় পার্টি থেকে দলের কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান শেখ আলমগীর হোসেনের নাম শোনা যাচ্ছে। ইসলামী আন্দোলনের জেলা সাধারণ সম্পাদক তছলিম হোসাইন দলীয় প্রার্থী হতে পারেন। জাসদ (ইনু) গোপালগঞ্জ জেলার সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মাসুদুর রহমান দলীয় মনোনয়ন পেতে পারেন।

 

গোপালগঞ্জ (টুঙ্গিপাড়াকোটালীপাড়া) : গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়া আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দলের তৃণমূল পর্যায় থেকে শেখ হাসিনাই আগামী সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী চূড়ান্ত। এখানে আওয়ামী লীগের অন্য কোনো প্রার্থী নেই। অন্যান্য দলেরও এখানে কোনো শক্ত প্রার্থী নেই। বিএনপিসহ ১৮-দলীয় জোটের মধ্যে স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এস এম জিলানী ও টুঙ্গিপাড়ার মাস্টার আফজাল হোসেনের নাম শোনা যাচ্ছে। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতা ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শেখ মারুফ। এ ছাড়া কোটালীপাড়া উপজেলা জাসদ (ইনু) সভাপতি অরুন চন্দ্র সাহার নাম দলীয় প্রার্থী হিসেবে শোনা যাচ্ছে। সূএ: বাংলাদেশ প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com