ভিআইপি সড়কে রিকশা বিশৃঙ্খলা

রাজধানীতে বেড়েই চলছে যানজট। প্রতিদিনই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যানজটের কবলে পড়ছেন নগরবাসী। ঘণ্টার পর ঘণ্টা সড়কে অবস্থান করলেও যেন ঘুরছে না যানবাহনের চাকা। এতে বাড়ছে জনদুর্ভোগ। বছরব্যাপী যানজট চক্রে ভোগান্তির শিকার হলেও মুক্তি যেন মিলছেই না। এতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছেন ঢাকাবাসী। সম্প্রতি করোনার প্রকোপ কমায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার পর যানজট বেড়েছে কয়েকগুণ। এরই মধ্যে ঢাকার প্রধান সড়কে দাপিয়ে চলছে রিকশা।

এতে তীব্র হচ্ছে যানজট। বাড়ছে বিশৃঙ্খলা। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজধানীতে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ বেশি থাকায় সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। প্রধান সড়কগুলোতে রিকশা চলাচলও এর জন্য দায়ী। একই সড়কে দ্রুতগতির যানবাহনের সঙ্গে কম গতির যান চলাচলে যানজটের পাশাপাশি দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়ছে।

এর আগে রাজধানীর যানজট নিরসনের জন্য ২০১৯ সালের জুলাই মাসে প্রধান সড়কে যানবাহন বন্ধের ঘোষণা দেয় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ। তখন থেকে ঢাকার প্রধান দুই রুটের তিনটি সড়কে রিকশা চলাচল বন্ধের কথা বলা হয়েছে। তবে করোনার সময়ে ফের প্রধান সড়কে নামে রিকশা। সে সময় ট্রাফিক বিভাগ কিছুটা ছাড় দেয়ায় পরবর্তীতে রিকশা চলাচল আর বন্ধ হয়নি। ঢাকার ট্রাফিক আইনে প্রধান সড়কগুলোতে রিকশা-ভ্যান চলাচল নিষিদ্ধ থাকলেও তা মানছে না কেউ। অনেকেই বলছেন, প্রধান সড়কের ট্রাফিক ও প্রবেশমুখে কমিউনিটি পুলিশের কিছু সংখ্যক অসাধুপায়ী টাকার বিনিময়ে রিকশা চলাচলের সুযোগ করে দিচ্ছে। এতে দ্রুত যানবাহনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে রিকশা। এতে যানজট বেড়েছে। প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। গাবতলী থেকে মিরপুর রোড হয়ে আজিমপুর ও সায়েন্সল্যাব থেকে শাহবাগ পর্যন্ত এবং কুড়িল থেকে বাড্ডা, রামপুরা, খিলগাঁও হয়ে সায়েদাবাদ পর্যন্ত প্রধান সড়কে রিকশা, ভ্যানসহ অবৈধ এবং অনুমোদনবিহীন অন্য যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করে সরকার। ভিআইপি রোড বলে পরিচিত কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ এবং এয়ারপোর্ট রোডেও রিকশা নিষিদ্ধ।

গতকাল সরজমিন দেখা যায়, রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউ, বিজয় সরণি, গাবতলী, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ এর ফার্মগেট-কাওরান বাজার- শাহবাগ, মৎস্য ভবন, কাকরাইল, মিন্টু রোড, রামপুরা, বাড্ডা, খিলখাঁও, সায়েন্সল্যাব, আজিমপুর, ধানমণ্ডি, সায়েদাবাদ, গুলশান, বনানী, চেয়ারম্যান বাড়ি, মহাখালীসহ বিভিন্ন রুটে রিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে। কিছু কিছু সড়কে গণপরিবহন ও ব্যক্তিগত গাড়ির চেয়ে রিকশার সংখ্যাও বেশি দেখা গেছে।

গণপরিবহন ও ব্যক্তিগত গাড়িচালকরা বলছেন, প্রধান সড়কগুলোতে রিকশা চলাচল করায় প্রায় ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটছে। অনেক সময় চালকরা সড়কের মধ্যবর্তী স্থান দিয়ে চলাচল করে। হুটহাট করে এক পাশ থেকে অন্যপাশে যাতায়াত করে। বিভিন্ন পয়েন্টে শত শত রিকশা জড়ো হয়ে থাকে। এতে গাড়ি চালাতে নানা সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের। এ ছাড়া ট্রাফিক সিগন্যাল ছেড়ে দিলে গাড়ির সামনে রিকশা দিয়ে গতি রোধ করে রাখে। এনিয়ে প্রায় বাকবিতণ্ডা বাধে। তবে রিকশা চালকরা বলছেন, জীবিকার তাগিদেই প্রধান সড়কে রিকশা চালাতে হয় তাদের। ট্রাফিক বিভাগ বিভিন্ন সময়ে তাদেরকে বাধা দেয়। রিকশা আটক করে। কখনো কখনো ট্রাফিক পুলিশ টাকার বিনিময়ে ভিআইপি সড়কে রিকশার সুযোগ করে দেয়।

গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বলেন, ঢাকার প্রধান সড়কগুলোতে রিকশা কোনো ভাবেই উঠতে দেয়া উচিত নয়। ২০ জন যাত্রী নিয়ে ১০টি রিকশা সড়কের যে জায়গা দখল করে রাখে সেখানে একটি বাসে ৫০ থেকে ৬০ জন যাত্রী যাতায়াত করছে। এ ছাড়া প্রধান সড়কগুলোতে দ্রুতগতির যানবাহনের সঙ্গে কোনোভাবেই কম গতির যানবাহন চলতে পারে না। এদেরকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কারণ একই রাস্তায় গণপরিবহন ও রিকশা সমন্বয় করে চলা সম্ভব না। রিকশার কোনো স্টেশন নেই। যাত্রীরা যেখানে বলছেন সেখানেই থামছে। চলন্ত গাড়ির সামনেও থামতে দেখা যাচ্ছে। রিকশাচালকদের সংখ্যা বেশি নয়, সরকার চাইলে তাদেরকে অন্যভাবে কর্মসংস্থান করে দিতে পারে। পকেট সড়কগুলোতে রিকশা চলাচল করতে পারে। অথবা তাদের জন্য আলাদা লেন করে দিলে সেখানে তারা চালাতে পারবেন। এতে কোনো অসুবিধা হবে না। কিন্তু কোনো ভাবেই তাদেরকে ভিআইপি সড়কে উঠতে দেয়া যেতে পারে না।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান  বলেন, ভিআইপি ও প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে রিকশা চলাচল আগেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে বিভিন্ন পয়েন্টের পকেটগুলো দিয়ে প্রধান সড়কে উঠে যায়। যা পরবর্তীতে আমাদের ট্রাফিক পুলিশরা তাদেরকে বাধা দেয়। অনেক সময় আমাদের অজান্তে সড়কে উঠে যাচ্ছে। সড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যিনি থাকেন তাকে অতিক্রম করে অন্যদিকে আবার চলে যায়। আমরা চেষ্টা করি প্রধান সড়কে যাতে রিকশা না চলতে পারে। প্রতিনিয়তই আমরা তাদেরকে রোধ করছি।

সূএ:মানবজমিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» জুলাই শহীদদের প্রকৃত সম্মান হবে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া : পরিবেশ উপদেষ্টা

» তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানের খালাসের রায় প্রকাশ

» ‘দুলাভাই, দুলাভাই’ স্লোগানে মুখরিত এনসিপির মঞ্চ, উৎসাহ দিলেন হাসনাত

» সংসদে ১০০ নারী আসনের পক্ষে বিএনপি, তবে সংরক্ষিত : সালাহউদ্দিন

» চাঁদাবাজ যেখানে সংগ্রাম হবে সেখানে: জামায়াতের নায়েবে আমির

» বিএনপির নেতাকে নিয়ে অশ্লীল স্লোগান দেওয়ার পরও ছাত্রদলের লাখো নেতাকর্মীকে শান্ত রেখেছি : ছাত্রদল সভাপতি

» বিএনপি ছাড়া বাংলাদেশ কারও হাতে নিরাপদ নয়: মির্জা আব্বাস

» বিএনপি এখন চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের দলে পরিণত হয়েছে: নাহিদ ইসলাম

» জুলাই স্মৃতি জাদুঘরের উদ্বোধন ৫ আগস্ট

» এ সরকারের শাসনামলেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে : ড. আসিফ নজরুল

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

ভিআইপি সড়কে রিকশা বিশৃঙ্খলা

রাজধানীতে বেড়েই চলছে যানজট। প্রতিদিনই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যানজটের কবলে পড়ছেন নগরবাসী। ঘণ্টার পর ঘণ্টা সড়কে অবস্থান করলেও যেন ঘুরছে না যানবাহনের চাকা। এতে বাড়ছে জনদুর্ভোগ। বছরব্যাপী যানজট চক্রে ভোগান্তির শিকার হলেও মুক্তি যেন মিলছেই না। এতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছেন ঢাকাবাসী। সম্প্রতি করোনার প্রকোপ কমায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার পর যানজট বেড়েছে কয়েকগুণ। এরই মধ্যে ঢাকার প্রধান সড়কে দাপিয়ে চলছে রিকশা।

এতে তীব্র হচ্ছে যানজট। বাড়ছে বিশৃঙ্খলা। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজধানীতে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ বেশি থাকায় সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। প্রধান সড়কগুলোতে রিকশা চলাচলও এর জন্য দায়ী। একই সড়কে দ্রুতগতির যানবাহনের সঙ্গে কম গতির যান চলাচলে যানজটের পাশাপাশি দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়ছে।

এর আগে রাজধানীর যানজট নিরসনের জন্য ২০১৯ সালের জুলাই মাসে প্রধান সড়কে যানবাহন বন্ধের ঘোষণা দেয় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ। তখন থেকে ঢাকার প্রধান দুই রুটের তিনটি সড়কে রিকশা চলাচল বন্ধের কথা বলা হয়েছে। তবে করোনার সময়ে ফের প্রধান সড়কে নামে রিকশা। সে সময় ট্রাফিক বিভাগ কিছুটা ছাড় দেয়ায় পরবর্তীতে রিকশা চলাচল আর বন্ধ হয়নি। ঢাকার ট্রাফিক আইনে প্রধান সড়কগুলোতে রিকশা-ভ্যান চলাচল নিষিদ্ধ থাকলেও তা মানছে না কেউ। অনেকেই বলছেন, প্রধান সড়কের ট্রাফিক ও প্রবেশমুখে কমিউনিটি পুলিশের কিছু সংখ্যক অসাধুপায়ী টাকার বিনিময়ে রিকশা চলাচলের সুযোগ করে দিচ্ছে। এতে দ্রুত যানবাহনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে রিকশা। এতে যানজট বেড়েছে। প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। গাবতলী থেকে মিরপুর রোড হয়ে আজিমপুর ও সায়েন্সল্যাব থেকে শাহবাগ পর্যন্ত এবং কুড়িল থেকে বাড্ডা, রামপুরা, খিলগাঁও হয়ে সায়েদাবাদ পর্যন্ত প্রধান সড়কে রিকশা, ভ্যানসহ অবৈধ এবং অনুমোদনবিহীন অন্য যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করে সরকার। ভিআইপি রোড বলে পরিচিত কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ এবং এয়ারপোর্ট রোডেও রিকশা নিষিদ্ধ।

গতকাল সরজমিন দেখা যায়, রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউ, বিজয় সরণি, গাবতলী, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ এর ফার্মগেট-কাওরান বাজার- শাহবাগ, মৎস্য ভবন, কাকরাইল, মিন্টু রোড, রামপুরা, বাড্ডা, খিলখাঁও, সায়েন্সল্যাব, আজিমপুর, ধানমণ্ডি, সায়েদাবাদ, গুলশান, বনানী, চেয়ারম্যান বাড়ি, মহাখালীসহ বিভিন্ন রুটে রিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে। কিছু কিছু সড়কে গণপরিবহন ও ব্যক্তিগত গাড়ির চেয়ে রিকশার সংখ্যাও বেশি দেখা গেছে।

গণপরিবহন ও ব্যক্তিগত গাড়িচালকরা বলছেন, প্রধান সড়কগুলোতে রিকশা চলাচল করায় প্রায় ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটছে। অনেক সময় চালকরা সড়কের মধ্যবর্তী স্থান দিয়ে চলাচল করে। হুটহাট করে এক পাশ থেকে অন্যপাশে যাতায়াত করে। বিভিন্ন পয়েন্টে শত শত রিকশা জড়ো হয়ে থাকে। এতে গাড়ি চালাতে নানা সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের। এ ছাড়া ট্রাফিক সিগন্যাল ছেড়ে দিলে গাড়ির সামনে রিকশা দিয়ে গতি রোধ করে রাখে। এনিয়ে প্রায় বাকবিতণ্ডা বাধে। তবে রিকশা চালকরা বলছেন, জীবিকার তাগিদেই প্রধান সড়কে রিকশা চালাতে হয় তাদের। ট্রাফিক বিভাগ বিভিন্ন সময়ে তাদেরকে বাধা দেয়। রিকশা আটক করে। কখনো কখনো ট্রাফিক পুলিশ টাকার বিনিময়ে ভিআইপি সড়কে রিকশার সুযোগ করে দেয়।

গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বলেন, ঢাকার প্রধান সড়কগুলোতে রিকশা কোনো ভাবেই উঠতে দেয়া উচিত নয়। ২০ জন যাত্রী নিয়ে ১০টি রিকশা সড়কের যে জায়গা দখল করে রাখে সেখানে একটি বাসে ৫০ থেকে ৬০ জন যাত্রী যাতায়াত করছে। এ ছাড়া প্রধান সড়কগুলোতে দ্রুতগতির যানবাহনের সঙ্গে কোনোভাবেই কম গতির যানবাহন চলতে পারে না। এদেরকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কারণ একই রাস্তায় গণপরিবহন ও রিকশা সমন্বয় করে চলা সম্ভব না। রিকশার কোনো স্টেশন নেই। যাত্রীরা যেখানে বলছেন সেখানেই থামছে। চলন্ত গাড়ির সামনেও থামতে দেখা যাচ্ছে। রিকশাচালকদের সংখ্যা বেশি নয়, সরকার চাইলে তাদেরকে অন্যভাবে কর্মসংস্থান করে দিতে পারে। পকেট সড়কগুলোতে রিকশা চলাচল করতে পারে। অথবা তাদের জন্য আলাদা লেন করে দিলে সেখানে তারা চালাতে পারবেন। এতে কোনো অসুবিধা হবে না। কিন্তু কোনো ভাবেই তাদেরকে ভিআইপি সড়কে উঠতে দেয়া যেতে পারে না।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান  বলেন, ভিআইপি ও প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে রিকশা চলাচল আগেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে বিভিন্ন পয়েন্টের পকেটগুলো দিয়ে প্রধান সড়কে উঠে যায়। যা পরবর্তীতে আমাদের ট্রাফিক পুলিশরা তাদেরকে বাধা দেয়। অনেক সময় আমাদের অজান্তে সড়কে উঠে যাচ্ছে। সড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যিনি থাকেন তাকে অতিক্রম করে অন্যদিকে আবার চলে যায়। আমরা চেষ্টা করি প্রধান সড়কে যাতে রিকশা না চলতে পারে। প্রতিনিয়তই আমরা তাদেরকে রোধ করছি।

সূএ:মানবজমিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com