বর্তমানে লোডশেডিংটা দিতেই হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী

দেশে সম্প্রতি বিদ্যুতের যে সংকট দেখা দিয়েছে তা থেকে আপাতত মুক্তি মিলছে না বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদন সীমিত রাখা হচ্ছে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের লোডশেডিংটা দিতেই হচ্ছে।

 

আজ সকালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘শেখ কামাল আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর’ এবং ‘শেখ জামাল ডরমেটরি ও রোজী জামাল ডরমেটরি’র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

প্রধানমন্ত্রী জানান, সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনে ২৮ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে। গ্যাসের জন্য আরও ২৫ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অস্বাভাবিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ বেড়ে গেছে। এজন্য বিদ্যুতের লোডশেডিং দিতে হচ্ছে।

 

শেখ হাসিনা বলেন, এখন উপায় একটাই, এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং। এখন সে দিকে নজর দিতে হবে। মানুষ যাতে প্রস্তুত থাকে এজন্য আগেই লোডশেডিংয়ের কথা জানানো হবে। এ ব্যাপারে তিনি দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে তেলের দাম, ডিজেলের দাম বেড়ে গেছে, এলএমজির দাম বেড়ে গেছে। এখন বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো চালিয়ে রাখাটাই একটা কষ্টকর। অত্যন্ত ব্যয়বহুল।

 

উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ফার্নেস ওয়েলের দাম ৬২ পার্সেন্ট বেড়েছে। কয়লা যা ছিল ১৮৭ ডলার, এখন ২৭৮ ডলার। ১০০ পার্সেন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিজেল ছিল ৮০ ডলার, এখন তা ১৩০ ডলারে চলে গেছে। এটা নাকি ৩০০ ডলার পর্যন্ত বাড়তে পারে। একটা ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে সারা বিশ্ব।

 

সরকারপ্রধান বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ হলেও নিষেধাজ্ঞা না থাকলে এসবের দাম বাড়তো না। আমরা এখন ডলার দিয়েও রাশিয়া থেকে জিনিসপত্র কিনতে পারছি না।

 

শেখ হাসিনা বলেন, মানুষের কল্যাণে যা যা করার দরকার সে জিনিসটাই আমরা করছি। আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়েছি, সেজন্য দেশের প্রত্যেকটি ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছি। তবে আপনারা জানেন, ইউক্রেনের যুদ্ধের কারণে আমেরিকা ও ইউরোপ রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল। যার ফলে প্রত্যেকটা জিনিসের দাম বেড়ে যাচ্ছে।

২৭১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ঘোষণা

প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে দেশের দুই হাজার ৭১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করার ঘোষণা দেন।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে একটা ভালো খবর দিতে যাচ্ছি, জাতির পিতা স্বাধীনতার পর প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোকে সব তিনি সরকারিকরণ করেছিলেন। এরপর আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পরে আবার আমরা আরও প্রায় ৩৬ হাজার স্কুল সরকারিকরণ করে দিয়েছি। তাছাড়া আমরা এমপিওভুক্ত করে দিচ্ছি। প্রায় সারাদেশে বেসরকরি উদ্যোগে যেসব বিদ্যালয় প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—এগুলোর যে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে, সেগুলোকে সহযোগিতা করার জন্য বিভিন্ন সময় আমরা প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান, শিক্ষার্থীদের সংখ্যা, পরীক্ষার রেজাল্ট, পরীক্ষায় অংশগ্রহণ এসব কিছু আগে বিবেচনা করা হয়। মানসম্মত যেগুলো সেগুলোর জন্য আমরা বিশেষ পদক্ষেপ নেই। সব সরকারি না করেও সেখানকার শিক্ষক-কর্মচারী যাতে সরকারের কাছ থেকে বেতন পায় সেই ব্যবস্থাটা নেই, ইতোমধ্যে আমরা ২৬ হাজার ৪৪৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করেছি। ২০১৯ সালে মোট দুই হাজার ৬৩৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আমরা এমপিওভুক্ত করেছিলাম।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ আমি ঘোষণা দিচ্ছি, এ ব্যাপারে আমাদের শিক্ষা মন্ত্রণালয় কার্যকর পদক্ষেপ নেবে। এ বছর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে ২০২২ সালে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের আওতায় নতুন দুই হাজার ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করার ঘোষণা দিচ্ছি। এর মধ্যে রয়েছে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৬৬৬টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় এক হাজার ১২২টি, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় এক হাজার ১৩৬টি, উচ্চ মাধ্যমিক ১০৯টি, ডিগ্রি কলেজ ১৮টি। তাছাড়া আমরা প্রত্যেকটি উপজেলায় একটা করে কলেজ আর একটা করে স্কুল ইতোমধ্যে সরকারিকরণ করে ফেলেছি। একইভাবে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাভুক্ত ৬৬৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করার ঘোষণা দিচ্ছি। এর মধ্যে রয়েছে এসএসসি ভোকেশনাল/দাখিল ভোকেশনাল ৯৭টি, এসএসসি বিজনেস ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলোজি ২০০টি, ডিপ্লোমা ইন এগ্রিকালচার দুটি, দাখিল মাদরাসা ২৬৪টি, আলিম মাদরাসা ৮৫টি, ফাজিল মাদরাসা ছয়টি, কামিল মাদরাসা ১১টি। শিক্ষা মন্ত্রণালয় উভয় বিভাগের আওতায় দুই হাজার ৭১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করবে।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» নরসিংদী পলাশে ছাত্রদলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

» সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইউএস আর্মি অফিসারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

» আলোচনা ছাড়া স্ট্যাটাস দিতেও ‘মানা’ এনসিপি নেতাদের

» চাঁদাবাজির জন্ম দিয়েছে আওয়ামী লীগ : টুকু

» গণঅভ্যুত্থানের ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে ওয়েবসাইট উদ্বোধন

» প্রধান উপদেষ্টার পূর্ণাঙ্গ ভাষণ

» চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক শুক্রবার

» অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

» ফ্যাসিবাদের পতনে গণতন্ত্রের পথচলা নিশ্চিত করার সুযোগ এসেছে : তারেক রহমান

» জামালপুরে পুলিশের দোয়া ও ইফতার মাহফিল

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

বর্তমানে লোডশেডিংটা দিতেই হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী

দেশে সম্প্রতি বিদ্যুতের যে সংকট দেখা দিয়েছে তা থেকে আপাতত মুক্তি মিলছে না বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদন সীমিত রাখা হচ্ছে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের লোডশেডিংটা দিতেই হচ্ছে।

 

আজ সকালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘শেখ কামাল আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর’ এবং ‘শেখ জামাল ডরমেটরি ও রোজী জামাল ডরমেটরি’র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

প্রধানমন্ত্রী জানান, সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনে ২৮ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে। গ্যাসের জন্য আরও ২৫ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অস্বাভাবিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ বেড়ে গেছে। এজন্য বিদ্যুতের লোডশেডিং দিতে হচ্ছে।

 

শেখ হাসিনা বলেন, এখন উপায় একটাই, এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং। এখন সে দিকে নজর দিতে হবে। মানুষ যাতে প্রস্তুত থাকে এজন্য আগেই লোডশেডিংয়ের কথা জানানো হবে। এ ব্যাপারে তিনি দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে তেলের দাম, ডিজেলের দাম বেড়ে গেছে, এলএমজির দাম বেড়ে গেছে। এখন বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো চালিয়ে রাখাটাই একটা কষ্টকর। অত্যন্ত ব্যয়বহুল।

 

উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ফার্নেস ওয়েলের দাম ৬২ পার্সেন্ট বেড়েছে। কয়লা যা ছিল ১৮৭ ডলার, এখন ২৭৮ ডলার। ১০০ পার্সেন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিজেল ছিল ৮০ ডলার, এখন তা ১৩০ ডলারে চলে গেছে। এটা নাকি ৩০০ ডলার পর্যন্ত বাড়তে পারে। একটা ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে সারা বিশ্ব।

 

সরকারপ্রধান বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ হলেও নিষেধাজ্ঞা না থাকলে এসবের দাম বাড়তো না। আমরা এখন ডলার দিয়েও রাশিয়া থেকে জিনিসপত্র কিনতে পারছি না।

 

শেখ হাসিনা বলেন, মানুষের কল্যাণে যা যা করার দরকার সে জিনিসটাই আমরা করছি। আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়েছি, সেজন্য দেশের প্রত্যেকটি ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছি। তবে আপনারা জানেন, ইউক্রেনের যুদ্ধের কারণে আমেরিকা ও ইউরোপ রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল। যার ফলে প্রত্যেকটা জিনিসের দাম বেড়ে যাচ্ছে।

২৭১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ঘোষণা

প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে দেশের দুই হাজার ৭১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করার ঘোষণা দেন।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে একটা ভালো খবর দিতে যাচ্ছি, জাতির পিতা স্বাধীনতার পর প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোকে সব তিনি সরকারিকরণ করেছিলেন। এরপর আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পরে আবার আমরা আরও প্রায় ৩৬ হাজার স্কুল সরকারিকরণ করে দিয়েছি। তাছাড়া আমরা এমপিওভুক্ত করে দিচ্ছি। প্রায় সারাদেশে বেসরকরি উদ্যোগে যেসব বিদ্যালয় প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—এগুলোর যে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে, সেগুলোকে সহযোগিতা করার জন্য বিভিন্ন সময় আমরা প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান, শিক্ষার্থীদের সংখ্যা, পরীক্ষার রেজাল্ট, পরীক্ষায় অংশগ্রহণ এসব কিছু আগে বিবেচনা করা হয়। মানসম্মত যেগুলো সেগুলোর জন্য আমরা বিশেষ পদক্ষেপ নেই। সব সরকারি না করেও সেখানকার শিক্ষক-কর্মচারী যাতে সরকারের কাছ থেকে বেতন পায় সেই ব্যবস্থাটা নেই, ইতোমধ্যে আমরা ২৬ হাজার ৪৪৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করেছি। ২০১৯ সালে মোট দুই হাজার ৬৩৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আমরা এমপিওভুক্ত করেছিলাম।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ আমি ঘোষণা দিচ্ছি, এ ব্যাপারে আমাদের শিক্ষা মন্ত্রণালয় কার্যকর পদক্ষেপ নেবে। এ বছর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে ২০২২ সালে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের আওতায় নতুন দুই হাজার ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করার ঘোষণা দিচ্ছি। এর মধ্যে রয়েছে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৬৬৬টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় এক হাজার ১২২টি, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় এক হাজার ১৩৬টি, উচ্চ মাধ্যমিক ১০৯টি, ডিগ্রি কলেজ ১৮টি। তাছাড়া আমরা প্রত্যেকটি উপজেলায় একটা করে কলেজ আর একটা করে স্কুল ইতোমধ্যে সরকারিকরণ করে ফেলেছি। একইভাবে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাভুক্ত ৬৬৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করার ঘোষণা দিচ্ছি। এর মধ্যে রয়েছে এসএসসি ভোকেশনাল/দাখিল ভোকেশনাল ৯৭টি, এসএসসি বিজনেস ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলোজি ২০০টি, ডিপ্লোমা ইন এগ্রিকালচার দুটি, দাখিল মাদরাসা ২৬৪টি, আলিম মাদরাসা ৮৫টি, ফাজিল মাদরাসা ছয়টি, কামিল মাদরাসা ১১টি। শিক্ষা মন্ত্রণালয় উভয় বিভাগের আওতায় দুই হাজার ৭১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করবে।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com