নড়বড়ে সেতু দিয়ে ট্রেন যাবে কক্সবাজার

চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতুর বয়স ৯৩ বছর। ২০০১ সাল থেকে এটি মেয়াদোত্তীর্ণ। ২০ বছর ধরে এ সেতু পুনর্নির্মাণের দাবি করছেন স্থানীয়রা। সেই দাবিতে শরিক হয়েছেন স্থানীয় এমপিরা। কিন্তু এখনো নতুন সেতু প্রকল্প অনুমোদন পায়নি। এর মধ্যেই চলে গেছেন চট্টগ্রাম-৮ আসনের সাবেক দুই এমপি। ঝুঁকিপূর্ণ এ সেতু দিয়ে জুলাইয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত রেল যোগাযোগের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ২০১৯ সালের ২৫ জুন জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে জাসদ নেতা চট্টগ্রাম-৮ আসনের তৎকালীন এমপি মঈনউদ্দিন খান বাদল ঘোষণা দিয়েছিলেন, এক বছরের মধ্যে কালুরঘাট সেতুর নির্মাণকাজ শুরু না হলে তিনি পদত্যাগ করবেন। কিন্তু এক বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই ওই বছরের ৭ নভেম্বর তিনি মারা যান।

 

বাদলের প্রয়াণের পর এক বছরের মধ্যে নতুন সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২০২০ সালে উপনির্বাচনে এমপি হন মোছলেম উদ্দিন আহমদ। এরপর দ্রুত প্রকল্প অনুমোদনে তিনি অনেক চেষ্টা করেন। কিন্তু প্রকল্পের চূড়ান্ত অনুমোদনের আগে তিনিও প্রয়াত হন।

 

একে একে দুই এমপির প্রয়াণের পরও নতুন কালুরঘাট সেতুর স্বপ্ন যেন অধরা থেকে গেল। সেতুর মালিকানায় বাংলাদেশ রেলওয়ে হওয়ার কারণেও প্রকল্প অনুমোদনে ধীরগতি আছে বলে মনে করেন অনেকে। ইতোমধ্যে তিন দফায় এ সেতুর নকশা বদল হয়েছে। সর্বশেষ নকশা অনুযায়ী ৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

কালুরঘাট সেতুর ফোকাল পারসন ও রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) মো. গোলাম মোস্তফা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইওসিন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান গত ২৯ নভেম্বর কোরিয়ান দাতা সংস্থাকে নতুন নকশায় সেতু নির্মাণের প্রাথমিক সমীক্ষা প্রতিবেদন জমা দেয়। রেল মন্ত্রণালয় এটি পেলে ডিপিপি তৈরি শুরু হবে। ডিপিপির পর পরামর্শক-ঠিকাদার নিয়োগসহ যাবতীয় কাজ করতে ২০২৩ সাল শেষ হয়ে যাবে। ২০২৪ সালে নির্মাণকাজ শুরুর সম্ভাবনা আছে। প্রকল্পের ব্যয়সহ যাবতীয় বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর নীতিগত অনুমোদন আছে।

 

স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, বোয়ালখালী, পার্শ্ববর্তী পশ্চিম পটিয়া ও উত্তর রাঙ্গুনিয়ার ৫ লাখ লোক এ সেতুর সরাসরি সুবিধাভোগী। একমুখী সেতু হওয়ায় দীর্ঘ যানজট নিয়মিত চিত্র। নড়বড়ে হওয়ায় চলাচল ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণ। ১৪ বছর ধরে দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষ এ সেতু ভেঙে নতুন সেতু নির্মাণে আন্দোলন করেছেন। ১৯৯১ সাল থেকে প্রতিটি নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও এমপি প্রার্থীরা সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সেতু নির্মাণের দাবি জোরালো হয়। গত ডিসেম্বরে চট্টগ্রামের জনসভায়ও দ্রুত সেতু নির্মাণের আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী।

 

ট্রেন যাবে কক্সবাজার : যে সেতুতে ১০ টনের বেশি ভারী যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ সেই সেতু দিয়ে স্বপ্নের রেললাইন ধরে কক্সবাজারে ট্রেন চলাচলের পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ঝুঁকি এড়াতে আগামী মাস থেকে ভারী যানবাহন চলবে ফেরিতে করে। কিন্তু আগামী জুলাই থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল যোগাযোগ চালু হলে এ সেতু দিয়েই যেতে হবে ট্রেনগুলোকে। ফলে ঝুঁকির মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

 

দোহাজারী, কক্সবাজার, ঘুমধুম রেল প্রকল্পের পরিচালক মফিজুর রহমান জানান, রেল চলাচলের জন্য সেতু সংস্কারে কাজ করছেন বুয়েটের একদল গবেষক। তারা ঠিক করবেন কীভাবে সংস্কার হলে ট্রেন চলাচল নিরাপদ হবে। তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ট্রেন চলাচলের উপযোগী করে সেতুটি সংস্কার করা হবে। দুশ্চিন্তার কিছু নেই। নতুন সেতু হওয়ার আগ পর্যন্ত এ সেতু ব্যবহার করতে হবে।

 

আগামী মাসে চালু হচ্ছে ফেরি : স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালুর পর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ ফেরি ছেড়ে সেতুতে উঠেছেন। কিন্তু এর উল্টো চিত্র চট্টগ্রামে। কালুরঘাট সেতু এতটাই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে যে যানবাহনের চাপ কমাতে ফেরি সার্ভিস চালু করছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতর। ইতোমধ্যে তিনটি ফেরি সংগ্রহ করেছে সংস্থাটি। সওজের উপসহকারী প্রকৌশলী আবু মো. ভুট্টো বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যাত্রীদুর্ভোগ কমাতে এবং ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল পরিহার করতে প্রয়াত এমপির নির্দেশে ফেরি চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাস-ট্রাকসহ সব ভারী যানবাহন ফেরিতে পার হবে। প্রাইভেট কার, ট্যাক্সিসহ ছোট গাড়ি সেতু ব্যবহার করবে। ফেরি চালুর জন্য নদীর দুই পাশে ৩৮৬ মিটার অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ করা হচ্ছে। এ মাসের শেষে অথবা আগামী মাসের শুরুতে ফেরি চালু হবে।’ কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল মোমিন বলেন, ‘যেসব নদীতে ফেরি ছিল সেসব নদীতে একাধিক সেতু হচ্ছে। মানুষ ফেরি ছেড়ে সেতুতে চলাচল করছে। এখানে উল্টো ঘটনা তৈরি হচ্ছে। ফেরি চালু হলে দুর্ভোগ বাড়বে। এর আগে ফেরি চালু করে দুর্ভোগের কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়। দুজন এমপি চলে গেলেন। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী চাইছেন সেতু হোক। এর পরও ধীরগতি। প্রকল্প এখানো একনেকেও ওঠেনি। সূএ: বাংলাদেশ  প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» ধানমন্ডি ৩২ এর বাড়ি ভাঙাটা ছিল শেখ হাসিনার অ্যাকশনের রিঅ্যাকশন: সারজিস

» যারাই ক্ষমতায় যাক অন্যায়ের বিচার হতে হবে : তারেক রহমান

» সাশ্রয়ী দামে আধুনিক ফার্নিচার সরবরাহ করবে সরকার : রিজওয়ানা

» নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব দিয়ে স্থিতিশীলতা রক্ষা করা উচিত : ফখরুল

» ‘স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ হবে না’ খবরটি সত্য নয়

» বিমান বাহিনী প্রধানের যুক্তরাষ্ট্র গমন

» পুলিশের ১২৭ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

» স্বর্ণের দাম বাড়ল

» ৬০০০ এমএএইচ ব্লুভোল্ট ব্যাটারির স্মার্টফোনের ভিভো ভি৫০ ফাইভজি

» রমজান ও ঈদের সেরা মুহূর্ত ক্যাপচার করে জিতে নিন ভিভো ভি৫০ ফাইভজি

  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

নড়বড়ে সেতু দিয়ে ট্রেন যাবে কক্সবাজার

চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতুর বয়স ৯৩ বছর। ২০০১ সাল থেকে এটি মেয়াদোত্তীর্ণ। ২০ বছর ধরে এ সেতু পুনর্নির্মাণের দাবি করছেন স্থানীয়রা। সেই দাবিতে শরিক হয়েছেন স্থানীয় এমপিরা। কিন্তু এখনো নতুন সেতু প্রকল্প অনুমোদন পায়নি। এর মধ্যেই চলে গেছেন চট্টগ্রাম-৮ আসনের সাবেক দুই এমপি। ঝুঁকিপূর্ণ এ সেতু দিয়ে জুলাইয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত রেল যোগাযোগের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ২০১৯ সালের ২৫ জুন জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে জাসদ নেতা চট্টগ্রাম-৮ আসনের তৎকালীন এমপি মঈনউদ্দিন খান বাদল ঘোষণা দিয়েছিলেন, এক বছরের মধ্যে কালুরঘাট সেতুর নির্মাণকাজ শুরু না হলে তিনি পদত্যাগ করবেন। কিন্তু এক বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই ওই বছরের ৭ নভেম্বর তিনি মারা যান।

 

বাদলের প্রয়াণের পর এক বছরের মধ্যে নতুন সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২০২০ সালে উপনির্বাচনে এমপি হন মোছলেম উদ্দিন আহমদ। এরপর দ্রুত প্রকল্প অনুমোদনে তিনি অনেক চেষ্টা করেন। কিন্তু প্রকল্পের চূড়ান্ত অনুমোদনের আগে তিনিও প্রয়াত হন।

 

একে একে দুই এমপির প্রয়াণের পরও নতুন কালুরঘাট সেতুর স্বপ্ন যেন অধরা থেকে গেল। সেতুর মালিকানায় বাংলাদেশ রেলওয়ে হওয়ার কারণেও প্রকল্প অনুমোদনে ধীরগতি আছে বলে মনে করেন অনেকে। ইতোমধ্যে তিন দফায় এ সেতুর নকশা বদল হয়েছে। সর্বশেষ নকশা অনুযায়ী ৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

কালুরঘাট সেতুর ফোকাল পারসন ও রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) মো. গোলাম মোস্তফা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইওসিন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান গত ২৯ নভেম্বর কোরিয়ান দাতা সংস্থাকে নতুন নকশায় সেতু নির্মাণের প্রাথমিক সমীক্ষা প্রতিবেদন জমা দেয়। রেল মন্ত্রণালয় এটি পেলে ডিপিপি তৈরি শুরু হবে। ডিপিপির পর পরামর্শক-ঠিকাদার নিয়োগসহ যাবতীয় কাজ করতে ২০২৩ সাল শেষ হয়ে যাবে। ২০২৪ সালে নির্মাণকাজ শুরুর সম্ভাবনা আছে। প্রকল্পের ব্যয়সহ যাবতীয় বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর নীতিগত অনুমোদন আছে।

 

স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, বোয়ালখালী, পার্শ্ববর্তী পশ্চিম পটিয়া ও উত্তর রাঙ্গুনিয়ার ৫ লাখ লোক এ সেতুর সরাসরি সুবিধাভোগী। একমুখী সেতু হওয়ায় দীর্ঘ যানজট নিয়মিত চিত্র। নড়বড়ে হওয়ায় চলাচল ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণ। ১৪ বছর ধরে দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষ এ সেতু ভেঙে নতুন সেতু নির্মাণে আন্দোলন করেছেন। ১৯৯১ সাল থেকে প্রতিটি নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও এমপি প্রার্থীরা সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সেতু নির্মাণের দাবি জোরালো হয়। গত ডিসেম্বরে চট্টগ্রামের জনসভায়ও দ্রুত সেতু নির্মাণের আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী।

 

ট্রেন যাবে কক্সবাজার : যে সেতুতে ১০ টনের বেশি ভারী যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ সেই সেতু দিয়ে স্বপ্নের রেললাইন ধরে কক্সবাজারে ট্রেন চলাচলের পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ঝুঁকি এড়াতে আগামী মাস থেকে ভারী যানবাহন চলবে ফেরিতে করে। কিন্তু আগামী জুলাই থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল যোগাযোগ চালু হলে এ সেতু দিয়েই যেতে হবে ট্রেনগুলোকে। ফলে ঝুঁকির মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

 

দোহাজারী, কক্সবাজার, ঘুমধুম রেল প্রকল্পের পরিচালক মফিজুর রহমান জানান, রেল চলাচলের জন্য সেতু সংস্কারে কাজ করছেন বুয়েটের একদল গবেষক। তারা ঠিক করবেন কীভাবে সংস্কার হলে ট্রেন চলাচল নিরাপদ হবে। তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ট্রেন চলাচলের উপযোগী করে সেতুটি সংস্কার করা হবে। দুশ্চিন্তার কিছু নেই। নতুন সেতু হওয়ার আগ পর্যন্ত এ সেতু ব্যবহার করতে হবে।

 

আগামী মাসে চালু হচ্ছে ফেরি : স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালুর পর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ ফেরি ছেড়ে সেতুতে উঠেছেন। কিন্তু এর উল্টো চিত্র চট্টগ্রামে। কালুরঘাট সেতু এতটাই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে যে যানবাহনের চাপ কমাতে ফেরি সার্ভিস চালু করছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতর। ইতোমধ্যে তিনটি ফেরি সংগ্রহ করেছে সংস্থাটি। সওজের উপসহকারী প্রকৌশলী আবু মো. ভুট্টো বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যাত্রীদুর্ভোগ কমাতে এবং ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল পরিহার করতে প্রয়াত এমপির নির্দেশে ফেরি চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাস-ট্রাকসহ সব ভারী যানবাহন ফেরিতে পার হবে। প্রাইভেট কার, ট্যাক্সিসহ ছোট গাড়ি সেতু ব্যবহার করবে। ফেরি চালুর জন্য নদীর দুই পাশে ৩৮৬ মিটার অ্যাপ্রোচ সড়ক নির্মাণ করা হচ্ছে। এ মাসের শেষে অথবা আগামী মাসের শুরুতে ফেরি চালু হবে।’ কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল মোমিন বলেন, ‘যেসব নদীতে ফেরি ছিল সেসব নদীতে একাধিক সেতু হচ্ছে। মানুষ ফেরি ছেড়ে সেতুতে চলাচল করছে। এখানে উল্টো ঘটনা তৈরি হচ্ছে। ফেরি চালু হলে দুর্ভোগ বাড়বে। এর আগে ফেরি চালু করে দুর্ভোগের কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়। দুজন এমপি চলে গেলেন। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী চাইছেন সেতু হোক। এর পরও ধীরগতি। প্রকল্প এখানো একনেকেও ওঠেনি। সূএ: বাংলাদেশ  প্রতিদিন

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



  
উপদেষ্টা -মাকসুদা লিসা
 সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,
ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,
ব্যাবস্থাপনা সম্পাদকঃ মো: শফিকুল ইসলাম আরজু,
নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

 

 

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন:ই-মেইল : [email protected]

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com