ছবি: সংগৃহীত
শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে এশিয়া কাপ শুরু করেছিলো বাংলাদেশ। সেই লঙ্কানদের বিপক্ষে সুপার ফোরে বাঁচা-মরার ম্যাচে মাঠে নামে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৫৭ রান সংগ্রহ করে লঙ্কানরা। রান তাড়ায় ব্যাট করতে নেমে বেশ সাবধানী শুরু করে টাইগাররা। ওপেনিংয়ে দেশেশুনে খেলেন নাঈম ও মিরাজ। রানের গতি মন্থর হলেও দুজন এগিয়ে নিচ্ছিলেন দলকে। ১১ ওভার পর্যন্ত দুজন মিলে ক্রিজে আধিপত্য দেখালেও খেই হারিয়েছেন ১২তম ওভারে গিয়ে। মিরাজের বিদায়ের এক ওভার পর দাসুন শানাকার কাছে ধরা দিয়েছেন আরেক টাইগার ওপেনার নাঈম শেখ।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে দলের হাল ধরেন বাংলাদেশের দুই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও লিটন দাস। তবে ১৬তম ওভারে পাথিরানার শিকার হন টাইগার অধিনায়ক। ৫৫ রানে শূন্য উইকেট থেকে ৭০ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে লাল-সবুজের দল।
শ্রীলঙ্কার দেওয়া ২৫৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দেখেশুনে খেলতে থাকেন দুই টাইগার ওপেনার নাইম ও মিরাজ। দলকে ভালো শুরু এনে দন এই দুই ব্যাটার। লঙ্কান বোলারদের কোন সুযোগ না দিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন মিরাজ-নাইম। তবে দলীয় ৫৫ রানে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
২৯ বলে ২৮ রান করে ফেরেন মেক শিফট ওপেনার মিরাজ। তার বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন লিটন দাস। নাইমকে সঙ্গে নিয়ে বড় জুটি গড়ার চেষ্টা করে লিটন। তবে দলীয় ৬০ রানে ফের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ৪৬ বলে ২১ রান করে সাজঘরে ফিরে যান নাইম। এরপর তৃতীয় উইকেটে আসা টাইগার অধিনায়ক সাকিবও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি সাকিব। নামের পাশে ৩ রান যোগ করতেই প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন তিনি। এরপর ক্রিজে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি লিটন দাসও। স্পিনার ওয়াল্লালেগের ঘূর্ণিতে আটকা পড়েন তিনি।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদশের সংগ্রহ ১৯তম ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ৮৪ রান। সূএ: ঢাকা মেইল ডটকম