ছবি সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে শিক্ষার্থীসহ আন্দোলনকারীদের গুলি করেছে পুলিশ। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন শেখ হাসিনা। তবে দুদিন আগে পুলিশের গুলি করা নিয়ে একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ সময় সেখানে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনও উপস্থিত ছিলেন।

ভিডিওতে দেখা যায়, পুলিশের গুলির বিষয়টি তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে জানাচ্ছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ওয়ারি বিভাগে উপ-কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মাদ ইকবাল। সেখানে তাকে বলতে শোনা যায়, ‘গুলি করে করে লাশ নামানো লাগছে স্যার। গুলি করি, মরে একটা, আহত হয় একটা। একটাই যায় স্যার, বাকিডি যায় না। এইটা হলো স্যার সবচেয়ে বড় আতঙ্কের এবং দুশ্চিন্তার বিষয়।

এ ঘটনায় (ডিসি) মোহাম্মাদ ইকবালকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। সোমবার সন্ধ্যায় নরসিংদীতে অবস্থিত নিজ বাড়ি থেকে তুলে নেয়া হয় তাকে। তিনি এখন ডিএমপির ডিবি হেফাজতে বলে একটি সূত্রে জানা গেছে।

পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বলেছেন, ইকবালের বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত তা তারা জানেন না। তারা শুধু তাকে হেফাজতে রেখেছেন।

আন্দোলনের পুরো সময় মোহাম্মদ ইকবাল ওয়ারি বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন। যাত্রাবাড়ী ও শনির আখড়া এলাকা তার আওতাধীন ছিল। আন্দোলনের সময় এই দুটি জায়গাই সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। আন্দোলনের মোট নিহতদের সংখ্যা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ঢাকার আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পুলিশ ও জনতা হতাহত হয়েছেন যাত্রাবাড়ী ও শনিরআখড়া এলাকায়।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

• »   ১৩ অক্টোবর থেকে ২২ দিন ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
• »   দুর্গাপূজায় পুলিশের নিরাপত্তা পরামর্শ
• »   চাকরিজীবীদের জন্য সুখবর, মিলছে টানা ছুটি
• »   আন্দোলনে শহীদদের নাম নিবন্ধন, তথ্য সংশোধন করা যাবে যেভাবে
• »   ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশ ধরা-বিক্রি নিষিদ্ধ
• »   ৫৮৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল, বিপাকে হাসিনার মন্ত্রী-এমপিরা
• »   অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের অভিযানে সহায়তার আহ্বান ডিএমপি’র
• »   ভ্যানে লাশের স্তূপ: আরও দুই পুলিশ কর্মকর্তা শনাক্ত
• »   পুলিশ সদস্যদের বদলির ভয় দেখিয়ে টাকা দাবি, সতর্কবার্তা
• »   বিচারপতিদের বাসভবন-সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় মিছিল সমাবেশ নিষিদ্ধ